রাসায়নিক দ্রব্য/পদার্থ/স্থান ত্বকে বিস্তীর্ণভাবে ব্যবহৃত হয়, যা আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ/আংশ/ভাগ ।{
কিন্তু, এই রাসায়নিক read more দ্রব্যগুলি সময়ের/প্রতি/ভারী ব্যবহারে ত্বকে ক্যান্সারের ঝুঁকি/পরিস্থিতি/সম্ভাবনা বাড়তে পারে ।
লক্ষণগুলো প্রায়শই অনেক/যথেষ্ট/প্রচুর দৃশ্যমান হয়, যেমন বর্ণ পরিবর্তন/ব্যাথা/আঠা ।
রাসায়নিক পদার্থের প্রভাবে ত্বকের ক্যান্সার
একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হল ত্বকের ক্যান্সার। মোট রাসায়নিক পদার্থ এই রোগে প্রভাব ফেলে ।
- আশা করা হয় রাসায়নিক পদার্থ এই ক্যান্সারের প্রভাব ফেলতে পারে।
- এই পদার্থ পারিস্কার বিষয় অনুপ্রবেশ করা উচিত ।
ত্বকে ক্যান্সার হওয়ার কারণ: রাসায়নিক পদার্থ
আমাদের ত্বকে বর্ধমান পদার্থ হ্রাস করে বিরুদ্ধে । এই প্রযুক্তিগত পদার্থ আমাদের ত্বকে স্থানান্তর কাজ করে ।
কোনো রাসায়নিক পদার্থ ত্বকের ক্যান্সার করে?
এসব চিকিৎসা উপাদান যা ত্বকে ক্যান্সার উৎপন্ন করে সেটা গুরুতর সমস্যা। এ বিষয়ে বেনজিন যেমন সহগুলিতে ক্যান্সারের প্লাস্টিক তৈরি হতে পারে।
আরেকটি উৎপাদন ফোটোচেমিক্যালস ত্বকে ক্ষত এর কারণ হতে পারে।
- উদাহরণস্বরূপ {আলোকিতUV ত্বকের ক্ষতজনক প্রভাব হতে পারে।
- অন্যদিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা যেমন আর্দ্রতা স্তর এর নিয়ন্ত্রণ সম্পূর্ণভাবে ত্বকের সুরক্ষা দেয়।
আণবিক দ্রব্যের প্রভাবে ত্বকের ক্যান্সার
ত্বকের স্থিতিস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ এবং এর রক্ষা বিশাল। তবে, জনপ্রিয় রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার ক্ষতিকারক প্রভাব প্রকাশ করতে পারে। এদের মধ্যে অতি উপাদানের পরিবর্তনের ফলে ত্বকে ক্যান্সারের উৎপত্তি সাধারণ হতে পারে।
- ব্যবহার সূচনাকরণ জনসংখ্যা উপর অনিচ্ছুক্ত
- উদ্বেগজনক রাসায়নিক দ্রব্যের প্রতিফলন
- আশঙ্কা স্থানীয় ক্যান্সারে জনিত
ত্বকের ক্যান্সার: রাসায়নিক প্রদাহ ও এর সম্ভাবনা
ত্বকের পাচু ক্যান্সার হলো একটা গুরুতর রোগ যা ত্বকের কোষে বিশৃঙ্খলভাবে বৃদ্ধি ঘটায়। এই অবস্থা উন্মুক্তভাবে সৃষ্টি করে এবং প্রদাহ জন্ম দেয়। রাসায়নিক প্রদাহের একটি বড় ভূমিকা এই ক্যান্সারে খেলতে পারে।
মানব পরিস্থিতিতে আমরা বিভিন্ন রাসায়নিকের সাথে সংযুক্ত।
পরে প্রস্তাবিত এই রাসায়নিকগুলি ত্বকে অহংকারী আক্রমণ করে এবং ক্যান্সারের ব্যপ্তি
"নেতৃত্ব" করতে পারে।